সোমবার ২৩শে ডিসেম্বর ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ বিকাল ৪:২৭

25.2 C
Bangladesh
সোমবার, ডিসেম্বর ২৩, ২০২৪
spot_img

সোমবার ২৩শে ডিসেম্বর ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ ৮ই পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ ২০শে জমাদিউস সানি ১৪৪৬ হিজরি ২০শে জমাদিউস সানি ১৪৪৬ হিজরি বিকাল ৪:২৭

সংবাদ শিরোনাম
#মেঘনা নদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনকালে ২ টি বাল্কহেডসহ আটক ৯#২১ দিনে ২ বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স পেয়েছে বাংলাদেশ#যারা নিজেকে বিএনপি বলে দাবি করে আবার দলের সাথে মুনাফিকি করে তারাও আওয়ামী লীগের দোসর#ফরিদগঞ্জে ৬ মাসের সাজাপ্রাপ্ত আসামী সহ ৪ আসামী আটক#বঙ্গোপসাগরের সম্ভাবনা উন্মোচনে শান্তি ও রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন গুরুত্বপূর্ণ : তৌহিদ#শেখ হাসিনাকে গ্রেফতারে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আবেদন#মতলব উত্তরে দৈনিক চাঁদপুর খবর পত্রিকার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন#মেঘনায় দুই লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষ, অল্পের জন্য রক্ষা বহু যাত্রীর#ওয়াসিম পাটওয়ারীর মায়ের ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত#হাওলাদার জামে মসজিদ হাফিজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানায় হাফেজ ছাত্রদের পাগড়ী প্রদান

চাঁদপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় এক ব্যক্তির যাবজ্জীবন

স্টাফ রিপোর্টার: চাঁদপুরের হাইমচর উপজেলার পূর্ব চরকৃষ্ণপুর গ্রামে রাতের বেলায় ঘুমন্ত শিশুকে বাগানে নিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণের ঘটনার মামলায় আদালত মো: শাহ আলম (২৮) নামে ব্যক্তিকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড, ৫০ হাজার টাকা অর্থদন্ড এবং অনাদায়ে আরো ৬ মাসের সশ্রম কারাদন্ড দিয়েছে।

বৃহস্পতিবার দুপুরে চাঁদপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক জান্নাতুল ফেরদাউস চৌধুরী এই রায় প্রদান করেন।কারাদন্ডপ্রাপ্ত শাহ আলম সদর উপজেলার চান্দ্রা ইউনিয়নের বাখরপুর গ্রামের মো: ফারুক মোল্লার ছেলে। ধর্ষণের শিকার শিশুটি শাহ্ আলমের নিকটাত্মীয়।মামলার বিবরনে জানা যায়, ২০১৪ সালের ১৬ জুন রাতে আসামী শাহ্ আলম তার শ^শুর বাড়ী চরকৃষ্ণপুর যান। তার আগ থেকেই তার স্ত্রী নুরুন্নাহার ওই বাড়ীতে বেড়াতে যান। ঘটনার রাতে শাহ আলম তার স্ত্রীকে গিয়ে পাননি। স্ত্রী তার মামার বাড়ী বেড়াতে গিয়েছিলেন। ওই সময় শাহ আলম শ^শুর বাড়ীর একটি ঘরে ঘুমিয়ে থাকা শিশুকে কোলে তুলে পাশের বাগানে নিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। শিশুটি চিৎকার করলে বাড়ীর লোকজন এগিয়ে আসে। শিশুটিকে প্রথমে হাইমচর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং পরবর্তীতে চাঁদপুর জেনারেল হাসপালে এনে ভর্তি করায়। হাসপাতালেই শিশুটির চিকিৎসা হয়।

এঘটনায় ১৭ জুন শিশুর নানা আবদুল মজিদ মিজি হাইমচর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মো: শাহ আলম এর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। মামলাটি তৎকালীন হাইমচর থানার এসআই আবদুল হালিম সরকারকে তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয়। মামলাটি তদন্ত শেষে ২০১৪ সালের ৩০ আগস্ট আদালতে চার্জশীট দাখিল করেন। সরকার পক্ষের আইনজীবী এপিপি খোরশেদ আলম শাওন জানান, মামলাটি দীর্ঘ ৯ বছর চলাকালীন সময়ে আদালত ৬জনের স্বাক্ষ্য গ্রহন করেন। স্বাক্ষ্য গ্রহন ও মামলার নথি পর্যালোচনা করে অভিযোগের প্রমাণ পাওয়ায় বিচারক এই রায় প্রদান করেন। রায়ের সময় আসামী আদালতে অনুপস্থিত ছিলেন। মামলায় আসামী পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মো: হান্নান কাজী।

Related Articles

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

Stay Connected

2,181FansLike
3,912FollowersFollow
22,100SubscribersSubscribe

-advertisement-

- Advertisement -spot_img

সর্বশেষ সংবাদ